পশ্চাদমুখী
ঘরের ভিতর পিছন দিকে হেঁটে তাঁর সাথে কবিতা শুরু হতে পারে
তিনি তাঁর জ্যাকেট খুলে ফেলছেন আর বসে পড়ছে্ন বাকি জীবনটার ওপরেই
এভাবেই আমরা বাবাকে ফিরিয়েছি।
আমিই পারি নাকে রক্ত ফিরিয়ে আনতে, পিঁপড়েরা গর্তের দিকে দৌড়বে
আমরা বড় হয়ে উঠব ছোটখাট জিনিসের ভেতর, আমার স্তন অদৃশ্য হবে,
তোমার গাল নরম হবে, দাঁত বসে যাবে মাড়িতে।
আমি ধরে রাখতে পারব ভালোবাসা, শুধু শব্দগুলো বলতে পারব।
হাতের বদলে লাঠি থাকুক ওদের কাছে যদিও বিনা সম্মতিতে ওরা ছুঁইয়েছে আমাদের,
আমি লিখতেই পারি কবিতা এবং তা অদৃশ্য করে দিতে পারি।
গ্লাসে মদ উগরে দিচ্ছেন পালক-পিতা,
মায়ের দেহ গড়িয়ে উঠছে সিঁড়ি দিয়ে, হাড় ছড়িয়ে পড়ছে অন্ধকারে
তখনো সে সন্তানপালনে ব্যস্ত
আমরা হয়ত নিরাপদ সন্তান!
আমি তাঁর পুরো জীবনটাই আবার লিখে দেব, আর এবার সর্বত্র শুধু ভালোবাসা
তুমি তার বাইরে কিছুই দেখতে পাবে না
তুমি তার বাইরে কিছুই দেখতে পাবে না
আমি তাঁর পুরো জীবনটাই আবার লিখে দেব, আর এবার সর্বত্র শুধু ভালোবাসা
তুমি তার বাইরে কিছুই দেখতে পাবে না
তুমি তার বাইরে কিছুই দেখতে পাবে না
আমি তাঁর পুরো জীবনটাই আবার লিখে দেব, আর এবার সর্বত্র শুধু ভালোবাসা
আমরা হয়ত নিরাপদ সন্তান
তিনি হয়ত সন্তানপালনে ব্যস্ত
মায়ের দেহ গড়িয়ে উঠছে সিঁড়ি দিয়ে, হাড় ছড়িয়ে পড়ছে অন্ধকারে
গ্লাসে মদ উগরে দিচ্ছেন পালক-পিতা,
আমি লিখতেই পারি কবিতা এবং তা অদৃশ্য করে দিতে পারি।
হাতের বদলে লাঠি থাকুক ওদের কাছে যদিও বিনা সম্মতিতে ওরা ছুঁইয়েছে আমাদের,
আমি ধরে রাখতে পারব ভালোবাসা, শুধু শব্দগুলো বলতে পারব।
তোমার গাল নরম হবে, দাঁত বসে যাবে মাড়িতে।
আমরা বড় হয়ে উঠব ছোটখাট জিনিসের ভেতর, আমার স্তন অদৃশ্য হবে,
আমিই পারি নাকে রক্ত ফিরিয়ে আনতে, পিঁপড়েরা গর্তের দিকে দৌড়বে,
এভাবেই আমরা বাবাকে ফিরিয়ে আনছি।
তিনি জ্যাকেট খুলে ফেলছেন এবং বসছেন বাকি জীবনটার ওপরে
ঘরের ভিতরেই কবিতা শুরু হতে পারে তাঁর সাথে, পিছন দিকে হাঁটতে হাঁটতে।
(ওয়ার্সন শিরের জন্ম ১৯৮৮ সালের ১ অগস্ট কেনিয়ায়। মাতা-পিতা সোমালিয়ার নাগরিক। পরে বৃটিশ নাগরিকত্ব গ্রহণ করেছেন শিরে। প্রথাগত পড়াশুনা কলা এবং সাহিত্য বিভাগে। 'মাকে সন্তানপ্রসব শেখানো', 'তার নীল শরীর' ইত্যাদি শিরোনামে তাঁর একাধিক কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে )
(ছবিঃ মারিয়া হাস্কিন্স)
(অনুবাদ- সম্পাদক, উষ্ণিক)